![]() |
বাদী রুবেল |
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
সাভার মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন মোঃ রুবেল (৪০), পিতা-মৃত নুরুল ইসলাম, যেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তার পার্টনার মোঃ আলমগীরের মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান "মাসকান এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড"-এর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে। তিনি অভিযোগে বলেন, সাভার সিটি সেন্টার সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত তাদের প্রতিষ্ঠানটি বেশ কিছু বছর ধরে বিবাদীদের দ্বারা হয়রানির শিকার হয়ে আসছে।অভিযোগে আরো বলেন, বিবাদীরা সড়কে চলাচলকারী তাদের “মাসকান এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড” গাড়ির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় বাধা সৃষ্টি করে এবং ড্রাইভারদের কাছে চাঁদা দাবি করে আসছে। যখন ড্রাইভাররা চাঁদা দিতে অনীহা প্রকাশ করেন, তখন মোঃ সামাদ-পিতাঃ- অজ্ঞাত (আনারকলি,আশুলিয়া) মোঃ বাপ্পারাজ (৩৮) পিতা-আকবর, মো: ইমরান হোসেন (৩০) পিতা-কফিল উদ্দিন খবু, সামসুল হক (৪১) পিতা-অজ্ঞাত(কলমা,সাভার, ঢাকা), বাবুল (৪৫) পিতা-অজ্ঞাত(আনারকলি,আশুলিয়া) তাদেরকে ভয়ভীতি দেখায় এবং অচেনা সন্ত্রাসীদের নিয়ে তাদের গাড়ি বন্ধ করে দেয়ার চেষ্টা করে।
![]() |
সামাদ গং |
এ বিষয়ে মোঃ রুবেল চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সি আর মামলা নং- ১৭৫৯/২০২৪ দায়ের করেন। মামলাটি চলমান থাকা অবস্থায়, বিবাদীরা মামলা তুলে নেয়ার জন্য মোঃ রুবেল এবং তার পরিবারকে হুমকি ও চাপ সৃষ্টি করে আসছে।গত ৫ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, মোঃ রুবেল কামারপাড়া যাওয়ার পথে সামাদ গংরা দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে আমার নিজস্ব পরিবহনে প্রবেশ করে আক্রমণ করে। সামাদ, বাপ্পারাজ, মোঃ ইমরান হোসেন এবং সামসুল হকসহ অন্যান্য বিবাদীরা আমাকে হত্যার উদেশ্য এলোপাথারি পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে ২নং, ৩নং ও ৪নং বিবাদী আমাকে উক্ত গাড়ির সিটের নিচে ফেরে এলোপাথারীভাবে লাথি ঘুষি দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে থাকে।পরবতীতে আমি পথচারীর সহযোগীতায় প্রাণে বেচে যাই। পরে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স প্রাথমিক চিকিৎসা নিই। এতকিছুর পরেও ছামাদ গংয়েরা আমাকে ভিবিন্ন ভাবে ভয় ভিতি দেখিয়ে বলে যে মামলা তুলে নিতে, না হয় আমাকে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তখন আমি নিরুপায় হয়ে সাভার মডেল থানায় একটি অভিযোগ দ্বায়ের করি।
0 coment rios: